HELPING THE OTHERS REALIZE THE ADVANTAGES OF সমাস কাকে বলে

Helping The others Realize The Advantages Of সমাস কাকে বলে

Helping The others Realize The Advantages Of সমাস কাকে বলে

Blog Article

খ) ব্যাখ্যামূলক সমাস – কর্মধারয়,  তৎপুরুষ, দ্বিগু সমাস।

এই কর্মধারয় সমাসে ব্যাসবাক্যের মধ্যে অবস্থিত পদ লোপ পায়

উপপদ তৎপুরুষ সমাস : কৃদন্ত পদের সঙ্গে উপপদের সমাস। যেমন- জলে চরে যা = জলচর, জল দেয় যে = জলদ, পঙ্কে জন্মে যা = পঙ্কজ। এরূপ- সত্যবাদী, ইন্দ্রজিৎ ছেলেধরা,পকেটমার, হাড়ভাঙ্গা, মাছিমারা,ঘরপোড়া ইত্যাদি।

সমাস শব্দের অর্থ ‘সংক্ষেপ’ । সমাস শব্দ গঠনের একটি অতি প্রয়োজনীয় উপায় । অল্পকথায় মনের ভাব প্রকাশ করতে পারা একটি বিশেষ গুণ । রচনায় সমাসের ব্যবহারের ফলে এ গুণ প্রকাশ পায় । তাছাড়া সমাসের ফলে বাক্য সরস, মধুর এবং অনেক সময় ছন্দময় হয়ে ওঠে।

এখানে ‘গত’, ‘প্রাপ্ত’, ‘আপন্ন’, ‘আশ্রিত’, ‘আরূঢ়’, ‘অতীত’ check here ইত্যাদি শব্দযোগে পূর্বপদের ‘কে’ বিভক্তিচিহ্ন লোপ পায়

খ) পরপদের অর্থপ্রাধান্য = তৎপুরুষ সমাস, কর্মধারয় সমাস, দ্বিগু সমাস ।

এই সমাসে পূর্বপদের করণকারকের বিভক্তি (‘এ’, ‘য়’, ‘তে’)/ অনুসর্গ ( ‘দ্বারা’, ‘দিয়া’, ‘কর্তৃক’ ) লোপ পায়

যেমন:- অহি ও নকুল = অহিনকুল, মা ও বাবা = মা-বাবা, আলো ও ছায়া = আলোছায়া

কেশে কেশে আকর্ষণ করে যে যুদ্ধ= কেশাকেশি

এসইও কি? এসইও কত প্রকার? এসইও কিভাবে কাজ করে?

৫। মিলনার্থক দ্বন্দ্ব: চাল ও ডাল = চাল-ডাল, মা-বাপ, মাসি-পিসি, জ্বিন-পরি, চা-বিস্কুট

স্বর্গ, মর্ত্য ও পাতাল= স্বর্গ-মর্ত্য-পাতাল।

ন্ঞ্ বহুব্রীহি : বে (নাই) হেড যার = বেহেড, না (নাই) চারা (উপায়) যার = নাচার। নি (নাই) ভুল যার = নির্ভুল, ইত্যাদি। এরকম-  নিরুপায়, অবুঝ, অকেজো,, বেহুঁশ, বেতার ইত্যাদি।

ঘ) অন্যপদের অর্থপ্রাধান্য = বহুব্রীহি সমাস] সমাসের সাধারণ শ্রেণিবিভাগ

Report this page